নিজেকে অনুপ্রাণিত করার ১১টি শ্রেষ্ঠ উপায়

শেয়ার করুন

 

অন্যদিকে অনুপ্রেরণা ছাড়া মানুষ তার আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলে। হারিয়ে ফেলে কাজের আনন্দ। তখন কাজকে একটা বোঝা মনে হয়। আত্মবিশ্বাস আর অনুপ্রেরণাই জীবনে সাফল্য লাভের মূল হাতিয়ার। যাদের ভিতরে অনুপ্রেরণা নেই তারা কখনই কোন কাজে সাফল্য অর্জন করতে পারে না।

কেননা তখন তার আত্মবিশ্বাস এর ঘাটতি দেখা যায়। তার শরীর অলসতা গ্রাস করে ফেলে। চিন্তাধারা হয়ে পরে নেতিবাচক। আর এরপরেই মানসিক চাপ অনুভব হয়। যা আমাদের সুন্দর জীবনযাত্রাকে অনায়াসে শেষ করে দেয়। আর যাঁদের ভিতরে অনুপ্রেরণা নেই, আত্মবিশ্বাস নেই তারা সাফল্যের অমসৃণ পথে হোচট খেলে পুনরায় আর উঠে দাঁড়াতে পারে না। ব্যর্থতার তকমা কপালে নিয়ে জীবনযাপন করে। আর এই ব্যর্থতার কষ্টই তাদের জীবন কুড়ে কুড়ে খায়।

তাই নিজেকে সাফল্যের শীর্ষস্থানে দেখতে চাইলে নিজেকে অনুপ্রেরিত করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কোনো কাজে নিজেকে অনুপ্রাণিত করার কাজটি একটু কঠিনই বটে। তবে এমন কিছু কৌশল আছে যেগুলো অবলম্বন করে আপনি নিজেকে সবসময়ই অনুপ্রাণিত রাখতে পারেন।

নিচের ১১টি কৌশল সঠিকভাবে অনুকরণ করলে আপনি নিজেই নিজেকে অনুপ্রাণিত করতে পারবেন এবং পৌঁছে যাবেন সাফল্যের স্বর্নশিখরে।

যা যা থাকছে

১। নিজের সঙ্গে কথা বলার ধরন বদলে ফেলুন

কোনো কাজের পেছনের উদ্দেশ্য নিয়ে নিজেকে যা বলেন সেটি বদলে ফেলুন। উদাহরণত, আপনি হয়তো এতদিন বিদ্যালয়ে ক্লাস করতে যাওয়ার পেছনে নিজেকে এই বুঝ দিতেন যে, ক্লাসে না গেলে বিদ্যালয় থেকে আপনাকে তাড়িয়ে দেওয়া হবে বা পরীক্ষায় পাশ করতে পারবেন না।

অথবা আপনি নিয়মিত ক্লাসে যাওয়ার কারণ হিসেবে নিজেকে এই বুঝ দেন যে এতে আপনি আপনার কর্মজীবনে সাফল্য লাভ করতে পারবেন। আর এই বুঝটি যদি আপনি আপনার কর্ম জীবনে দেন তাহলে আপনার কাজ করার অনুপ্রেরণা পাবেন। কেননা আপনি কেন কাজটি করছেন তার পেছনে যদি কোন একটি নির্দিষ্ট কারন দ্বার করার তাহলে সেই কাজ করতে আপনার তাগিদ থাকবে।

আর এই কারন আপনা আপনিই মনের অজান্তে আপনার অনুপ্রেরণা যোগাবে। কাজের পিছনে যদি নির্দিষ্ট কোন কারন থাকে তাহলে যে পরিস্থিতিই হোক না কেন সেই কাজটা শেষ করতে আপনার ভিতরে তাড়না থাকেই। অপরদিকে যদি কোন কারন না থাকে বা মনে সেই কারনটাকে আপনি না সেট করেন তাহলে আপনার কাজের প্রতি অনিহা চলে আসবে।

শরীরে অলসতা বাদা বাধবে। তাই নিজের সঙ্গে কথা বলার ধরন বদলে ফেলুন কোন কাজে নামার আগে সেই কাজটা করে আপনার লাভটা মনকে বোঝান। আর এই বুঝটি আপনাকে আরো বেশি অনুপ্রেরণা যোগাবে এবং আপনি ভালো পারফর্ম করবেন।

২. নিজেকে অন্যদের সঙ্গে তুলনা বন্ধ করুন

আমরা প্রায়শই নিজেকে অন্যের সাথে তুলনা করার মত বড় ভুলটা জীবনে করে বসি। নিজে যার যার অবস্থান থেকে যতই ভালো থাকি না কেন আমাদের চোখ যায় আমাদের থেকে যারা আরো ভালো আছে তাদের দিকে। আর ঠিক এইটাই আমাদের সুখটুকু কেড়ে নেয়। কেননা আমরা ভুলেই যাই আমরা আমাদের অবস্থান থেকে অনেক বেশ সুখে আছি।

তখন আমাদের তাদের সাথে নিজেকে তুলনা করারটা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়ে। তার গাড়ি আমার গাড়ির থেকে দাম বেশি, সে আমার থেকে বেশি টাকা কামাচ্ছে, তার জীবনে আমার থেকে বেশি সুখ ইত্যাদি ইত্যাদি। আবার দেখা গেছে আপনি যার এসব নিয়ে চিন্তা করছেন সে আবার তার উচ্চপদস্থ ব্যক্তিকে নিয়ে ঠিক একই জিনিশটা তৈরী করছে।

আর এভাবেই চলতে থাকে সুখ বিনষ্ট করার চক্র। আর এ কারনে কেউ নিজ নিজ অবস্থান থেকে সুখি হতে পারে না। অন্যদিকে নিজেকে অন্যের অন্যদের সঙ্গে তুলনা করলে আপনার আত্মবিশ্বাস নষ্ট হবে। এবং আপনার অগ্রগতির সক্ষমতা কমে যাবে। কারণ অন্যদের সাফল্য দেখে আপনি হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়বেন।

আর একবার হতাশা আপনাকে তার প্রাচীর দিয়ে ঘিরে ফেললে সেই প্রাচীর ভেদ করে বের হওয়া মুশকিল হয়ে পরে। তাই আমাদের উচিৎ নিজ নিজ অবিস্থান থেকে নিজেদের সেরাটুকু দিয়ে চেষ্টা করে যাওয়া। তাহলে আত্মবিশ্বাসের ঘাটতি পড়বে না আর অনুপ্রেরণাও থাকবে টইটুম্বুর। আর বেলা শেষে আপনার সাফল্য নিশ্চিত।

 

আরো পড়ুনঃ যে কোন ক্ষেত্রে সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়ার সেরা উপায়

 

৩। নিজের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য বুঝুন

১ নম্বর পয়েন্টে আমি আগেই বলেছি যে আপনার কাজের কারন বা উদ্দেশ্য নিজের মনকে বোঝান। তাহলে সেই কাজ করতে আপনার অনুপ্রেরণার সৃষ্টি হবে। কিন্তু আপনি যদি সেই কাজের উদ্দেশ্যই না জানেন তাহলে মনকে কিভাবে বোঝাবেন, ঠিক না? তাই আপনি কেন বা কিসের জন্য কাজ করছেন সেইটা বোঝার চেষ্টা করুন।

আর আপনি যদি কারনটা না জানেন তাহলে তা সৃষ্টি করুন। নিজের কাজে নামার আগে প্রথমে ভাবুন আপনি কেন কাজটি করছেন। এই কাজ করে আপনার লাভটা কি? আর যখন আপনি এসব প্রশ্নর উত্তর খুঁজে পাবেন তখনই কাজে নেমে পরুন। কেননা উদ্দেশহীন বা লক্ষ্যহীন কাজে আপনার কোন উপকার তো হবেই না বরং মাঝপথে আপনি অনুপ্রেরণা হারিয়ে ফেলবেন এবং সেই কাজেও ব্যর্থ হতে হবে।

তাই নিজের কাজের নির্দিষ্ট লক্ষ্য এবং তার পেছনের উদ্দেশ্য বুঝুন বা উদ্ধঘাটন করুন।

 

৪। প্রতিদিন ডায়রি রাখুন

আপনার প্রতিদিনের অগ্রগতির রেকর্ড রাখুন। এটি আপনার খুব বড় উপকার বয়ে আনবে। কেননা আপনি যদি প্রতিদিন আপনার কর্মগুলে ডায়েরীতে লিখে ফেলবেন তখন সেই কাজগুলোর লিষ্ট প্রতিদিন দেখলে আপনার অনুপ্রেরণা বৃদ্বি পাবে।

নিজের সাফল্যগুলো দেখলে আত্মবিশ্বাস বেড়ে যাবে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, দিনশেষে নিজের কাজের অগ্রগতি দেখে লোকে আরো বেশি অনুপ্রাণিত হন এবং কঠোর পরিশ্রম করেন। তাই নিজের প্রতিদিনকার কাজগুলোকে ডায়েরীতে লিখে ফেললে আপনার অনুপ্রেরণা বাড়ার সাথে সাথে আপনি এগিয়ে যাতে পারেন সাফল্যের পরবর্তী ধাপে।

 

৫। কোথায় শুরু করেছেন তা মনে রাখুন

প্রতিদিনের কাজের ডায়রি রাখতে শুরু করার কোনো একটি কাজ কয়েক সপ্তাহ বা মাস খানেক আগে কোথা শুরু করেছেন তা পুনরায় দেখুন। এতে আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়বে যে, আপনি দীর্ঘ কাজ করতে সক্ষম। আর আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়লে আপনার অনুপ্রেরণার মাত্রাও বৃদ্ধি পাবে।

আর বেলা শেষে এই দুইয়ের উপর ভর করেই আপনি পৌঁছে যাবেন সাফল্যের করিডরে।

 

৬। সমালোচনায় ভয় পাবেন না

সমালোচনার তীর্যক তীরের আঘাত সইতে হয়নি এমন মানুষ খুজে পাওয়া ভার। প্রত্যেক সফল মানুষের জীবনেই প্রথম দিকে সমালোচনা ছিল। কিন্তু তারা থেমে থাকেনি বলেই আজ এত সুন্দর উন্নত পৃথিবী আমরা উপভোগ করতে পারছি। জীবনে চলার পথে সমালোচনা আসবেই। আর এটাকে মেনে নিয়েই আমাদের এগিয়ে চলতে হবে।

কিন্তু অনেকেই সেটা না করে সমালোচনার ভয়ে নিজের পথচলা বন্ধ করে দেয়। আর সেখানেই অবসান ঘটে তাদের উদ্ভাবনী চিন্তাশক্তির। যদি তারা সমালোচনার ভয়ে থেমে না থাকতো, লোকে কি বলবে এই চিন্তা না করতো তাহলে হয়ত তাদের উদ্ভাবন আমাদের পৃথিবীটাকে আরো রাঙিয়ে দিত উন্নতির ছোয়ায়।

কিন্তু সমালোচকগন একদিন দিয়ে আমাদের উপকারই করে। কেননা সমালোচনার দুইটা দিন আছে একটা নেতিবাচক আরেকটা ইতিবাচক। আর আপনি যদি এর ইতিবাচক দিকটা চিন্তা করে নিজের দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে উঠেন তাহলে সাফল্য আপনার নিশ্চিত। তাই সমালোচনায় ভয় না পেয়ে বরং তা আন্তরিকভাবে গ্রহণ করেন নিজের দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করুন।

 

আরো পড়ুনঃ মনকে নিয়ন্ত্রণ করার ১০টি সেরা কৌশল

 

৭। কাজ বন্ধ করার একটি নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করুন

আমাদের প্রায় সবারই একটা ধারনা থাকে যে কাজ দ্রুত শেষ করতে হলে বা কাজে সাফল্য অর্জন করতে হলে মাত্রাতিরিক্ত পরিশ্রম করে যেতে হবে, তাহলেও কাজে উন্নতি করা সম্ভার। কিন্তু এই ভাবনাটা সম্পূর্ণ ভুল। না, না আমি পরিশ্রম করতে আপনাকে নিষেধ করছি না। কেননা সাফল্য পেতে হলে পরিশ্রমের বিক্লল্প আর কিছু নেই।

আমি বলছি পরিশ্রমটা যেন আপনার মাত্রার ভিতরে থাকে। তানাহলে বরং হিতে বিপরীত হতে পারে। কেননা আপনি যদি একটা কাজে অনেক সময় ব্যয় করে কোন বিরতি না নেন তাহলে সেই কাজটা করতে আপনার আর ভাল্লাগবে না। শরীরে বাসা বাধবে অলসতা নামক ভয়ংকর রোগ। কাজের প্রতি অনিহা চলে আসবে।

অনুপ্রেরণার ঘাটতি দেখা দেবে। কাজটাকে রেখে দিয়ে পরে করার একটা তাড়না আপনার ভিতরে কাজ করবে। তারপর দেখা যাবে একদিন বেশি পরিশ্রম করে পরের ২ দিন কাজটা আর করাই হলো না। তখন আপনিই বিপদে পরবেন। তাই কাজের উদ্যম হারাতে না চাইলে প্রতিদিনের কাজের একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্থারণ করে নিন এবং বিরতি নিন। তাহলে কাজটা অনুপ্রেরণা শহীত সম্পন্ন হবে।

 

৮। স্মার্ট লোকদের সঙ্গে সময় কাটান

নিজের চেয়ে বেশি বুদ্ধিমান এবং বেশি জ্ঞানী লোকদের সঙ্গে সময় কাটান। এতে করে আপনারই উপকার। আপনার জ্ঞানের ভাণ্ডার বৃদ্ধি পাবে। তাদের সাথে সময় কাটালে অনেক কিছু শেখা যায়। যা জীবনে চলার পথে কাজে লাগবেই। জ্ঞান কখনো বিফলে যায় না এটা ভুলে গেলে চলবে না।

জ্ঞানি মানুষদের সঙ্গে সময় অতিবাহিত করলে জ্ঞনের রাজ্য যে আরো বৃদ্ধি পাবে এইটা কারো অজানা নয়। এবং তাদের সাথে আলোচনায় আপনার কর্মক্ষেত্রের যেকোন সমস্যার একটা ভালো সমাধান হবে। এবং সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো তাদের সাথে চলাফেরা করলে তাদের সাথে মেলামেশা করলে আপনি আপনার নিজের দুর্বলাতাগুলো কী তা বুঝতে পারবেন এবং সেগুলো কাটিয়ে ওঠার উপায়ও জানতে পারবেন। যেটা মূর্খদের দ্বারা সম্ভব নয়।

৯। অভ্যাসের ওপর নির্ভর করুন

মানুষ অভ্যাসের দাষ। আপনি যে অভ্যাসই গড়ে তুলবেন আপনি অটোমেলিক্যালি সেই অভ্যাসের নীতি অনুসারেই চলবেন। অভ্যাসই মূলত মানুষকে কন্ট্রোল করছে। আর সেই অভ্যাস গড়ার রিমোট কিন্টু আপনার কাছেই। ভালো অভ্যাস গড়ে তুললে আপনার জীবনে চলার পথে প্রতিটি ধাপে সেগুলো কাজে লাগবেই।

তাই নিজের আকাঙ্খিত আচরণগুলোকে অভ্যাস পরিণত করুন। তাহলে সাফল্য অর্জন সহজ হয়ে আসবে। উদাহরণত, আপনার হয়তো পড়তে ভালো লাগে। তাহলে প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় ধরে পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। তাতে করে আপনার জ্ঞানের ভান্ডার বৃদ্ধি পাবে। তাই এমন কিছু অভ্যাস গড়ে তুলুন যেগুলো আপনার জন্য ভালো, আপনার কর্মক্ষেত্রের জন্য ভালো এবং যেগুলো আপনাকে মানুষের মত মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করবে।

১০। সমস্যাগুলো আগে থেকেই অনুমান করুন

সাফল্যের পথ কখনোই সহজ হয় না। সে পথে থাকে না রকমের সমস্যা। এবং সমস্যা থেকে আপনি পালিয়ে বেড়াতে পারবেন না। আপনাকে সেসব সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে এবং বুদ্ধিমত্তার সাথে সেগুলো মোলাবেলা করতে হবে। কিন্তু হঠাৎ করে সমস্যা আমাদের জীবনে আসলে আমরা সবাই একটু নার্ভাস হয়ে যাই।

মোকাবেলা করার প্রস্তুতিটুকুও নেয়ার সময় থাকে না তখন। তখন হোচট খাওয়ার ভয় থাকে। তাই যে কাজে হাত দিবেন সেই কাজের সমস্যা সম্পর্কে আগে ভাবুন। ভেবে বের করুন কি কি সমস্যার সম্মুখীন আপনার হওয়া লাগতে পারে। তাহলে সেই সমস্যা মোকাবেলার করার জন্য আপনি প্রস্তুত থাকতে পারবেন এবং এবং

আপনার আত্মবিশ্বাস বেড়ে যাবে যে আপমনি যে কোন সমস্যা আসলেই সেটাকে মোকাবেলা করতে পারবেন। কেননা আপনি যদি কোনো সমস্যা মোকাবিলার জন্য আগে থেকেই প্রস্তুত থাকেন তাহলে সে সমস্যা আসলে আপনি সহজেই এর বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারবেন। কিন্তু আপনি যদি ভাবেন কোনো সমস্যাই আসবেনা তাহলে বিপদে পড়ে যাবেন।

 

১১। প্রক্রিয়ার ওপমনোযোগ দিন

আপনি হয়তো আগেও শুনেছেন যে, “জীবন হলো একটি অভিজ্ঞতামূলক সফরের মতো, কোনো গন্তব্য নয়।” কিন্তু আপনি যদি জীবনের কোনো চুড়ান্ত গন্তব্যের ওপর মনোযোগ কেন্দ্রীভুত না করে বরং এই অভিজ্ঞতামূলক সফরের ওপর মনোযোগ দেন তাহলেই আপনি জীবনটাকে আরো বেশি উপভোগ করতে পারবেন।

পরিশেষে বলব, অনুপ্রেরণাই আসলে আমাদের সাফল্য অর্জনের জ্বলানি হিসেবে কাজ করে। তাই নিজেকে অনুপ্রেরিত করুন। কেননা আত্মবিশ্বাস আর অনুপ্রেরণার সিঁড়ি বেয়েই পৌঁছে যাবেন সাফল্যের স্বর্নশিখড়ে।

বিডি মোটিভেটর – ভাল কিছুর সাথে সবসময়।


শেয়ার করুন

Leave a Comment